Posts

Showing posts from October, 2022

In-situ and Ex-situ

Image
  জীববৈচিত্র্য - ভূমিকা  'বায়ো' শব্দের অর্থ জীবন এবং 'বৈচিত্র্য' অর্থ বৈচিত্র্য। সুতরাং, সহজ ভাষায়, জীববৈচিত্র্য মানে পৃথিবী গ্রহে বিদ্যমান জীবনের বৈচিত্র্য। জীববৈচিত্র্য শব্দটি এডওয়ার্ড উইলসন দিয়েছিলেন। 2004 সালের IUCN রিপোর্ট অনুযায়ী, উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়ের মোট প্রজাতির সংখ্যা 1.5 মিলিয়নেরও বেশি, তবে সঠিক সংখ্যা এখনও আবিষ্কৃত হয়নি। রেকর্ড করা সমস্ত প্রজাতির 70% এরও বেশি প্রাণী এবং প্রাণীদের মধ্যে পোকামাকড় সর্বাধিক অংশ দখল করে। এই তথ্য দেখায় যে প্রতি 10টি প্রাণীর মধ্যে 7টি পোকামাকড়। পৃথিবীতে ছত্রাকের সংখ্যা সম্মিলিত মোট গাছের প্রজাতির চেয়েও বেশি। যেখানে গাছপালা মোট প্রজাতির 22% এরও বেশি দখল করে।  জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের পদ্ধতি উ: এক্স সিটু সংরক্ষণ এই ধরনের সংরক্ষণে, হুমকির সম্মুখীন প্রাণী এবং গাছপালাকে তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থল থেকে বের করে একটি বিশেষ এলাকায় বা স্থানে রাখা হয় যেখানে তাদের রক্ষা করা যায় এবং বিশেষ যত্ন দেওয়া যায়। যেমন- জুলজিক্যাল পার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, ওয়াইল্ডলাইফ সাফারি পার্ক, জিন ব্যাঙ্ক, জার্মপ্লাজম ব্যাঙ্ক, এবং সিড ব্যাঙ্ক। অনেক প

Structure of Pharyngeal Branchiostoma

Image
The pharynx of Branchiostoma:  গলবিলের প্রাচীর সিলিয়াযুক্ত এপিথেলিয়াল কোষ দ্বারা গঠিত। গলবিলের ব্রাংকিয়াল অংশের পার্শ্বপ্রাচীরে প্রায় ১০০ জোড়া অনুদৈর্ঘ্য ছিদ্র বা ফাটল বিদ্যমান।এদের ফুলকা ছিদ্র বা Gill slits বলা হয়।ফুলকা ছিদ্রের সংখ্যা বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়।নতুন ফুলকা ছিদ্র ধারাবাহিকভাবে গলবিলের পশ্চাৎ অংশে  সৃষ্টি হয়। একটি ফুলকা ছিদ্র অন্য একটি ফুলকে ছিদ্র থেকে দেহপ্রাচীর এর অংশ দ্বারা পৃথক থাকে। দুটি ফুলকা ছিদ্রের অন্তর্বর্তী স্থানকে ফুলকা দন্ড বলে।  উৎপত্তি অনুসারে ফুলকা দণ্ডগুলো দুই প্রকার।যথা:  প্রাথমিক ও মাধ্যমিক ফুলকা দন্ড । বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিটি প্রাথমিক ফুলকা দন্ড বিভক্ত হয়ে  দুটি মাধ্যমিক ফুলকা দণ্ডের  সৃষ্টি করে। প্রতিটি ফুলকা দন্ড একটি কাইটিন নির্মিত অন্তঃস্থ ফুলকা শলাকা দ্বারা সুরক্ষি থাকে। আকৃতি অনুসারে ফুলকা শলাকাগুলোও দুইভাগে বিভক্ত হয়। প্রাথমিক ফুলকাদণ্ডের শলাকাগুলোর নিম্নপ্রাপ্ত দ্বিখন্ডিত এবং মাধ্যমিক ফুলকা দণ্ডের  শলাকাগুলোর নিম্নপ্রাপ্ত অখণ্ডিত  হয়। প্রাথমিক ফুলকা দন্ড গুলো অনুপ্রস্থ ভাবে  সজ্জিত কতকগুলো শক্ত দন্ড দ্বারা যুক্ত  থাক

Metamorphosis of Ascidia

Image
  T ransition from the larval to the adult stage ,  or metamorphosis: প্রতীপ রূপান্তর : যে রূপান্তর একটি উন্নত বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লার্ভা দশা থেকে একটি অপজাত পূর্ণাঙ্গ দশার সৃষ্টি হয় তাকে  প্রতীপ   রূপান্তর  বলে। Ascidia প্রতীপ রূপান্তর দেখা যায়। অ্যাসিডিয়ার নিষিক্ত ডিম্বানু থেকে সদ্য নির্গত লার্ভাকে ট্যাডপোল লার্ভা বলে।ইহা দেখতে ক্ষুদ্রাকৃতির ব্যাঙাচির মত। অ্যাসিডিয়া এর অধিকাংশ প্রজাতির ক্ষেত্রে ট্যাডপোল লার্ভার সক্রিয় ও সচল জীবন  ১-২   দিনের  বেশি স্থায়ী হয় না। সম্ভবত খাদ্যগ্রহণের অক্ষমতাই এর জন্য দায়ী।   লার্ভার পশ্চাৎমুখী রূপান্তরসমূহ - ১/ লার্ভাটির লেজ ক্রমান্বয়ে হ্রাসপ্রাপ্ত হয়। এই প্রক্রিয়াটি Resportion দ্বারা সংঘটিত হয়। ২/ নটোকর্ড, স্নায়ুরজ্জু এবং লেজের পেশিসমূহ লার্ভাটির দেহে ক্রমান্বয়ে শোষিত হয়। ৩/স্নায়ুতন্ত্রের কেন্দ্রীয় অংশ খাটো হয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রাণীতে সেরিব্রাল গ্যাংলিয়ন এবং নিউরাল গ্রন্থি গঠন করে। 8/ চক্ষু ও অটোসিস্টসহ সংবেদী থলিকা বিলুপ্ত হয়। ৫/জলজ বস্তুর সাথে সংযুক্তি স্থান থেকে মুখছিদ্রটি 90° দূরে সরে যায়। ৬/স্নায়ু রজ্জুর দুই দিকের পেশিগুলো ক্ষয়প্রাপ্

Pharynx of Ascidia

Image
Pharynx of Ascidia: Ascidia এর গলবিলঃ গলবিল আসিডিয়ার পরিপাকনালির সবচেয়ে জটিল ও প্রধান অংশ। আসিডিয়ার গলবিলের গঠন নিম্নরূপঃ- অ্যাট্রিয়ামঃ   Ascidia এর গলবিল দেখতে একটি থলির মতো। পশ্চাৎদিকে এটি প্রায় দেহের মূল পর্যন্ত বিস্তৃত।এটি অঙ্কীয় অঞ্চল দ্বারা ম্যান্টেলের সহিত যুক্ত থাকে। এই অঞ্চল ছাড়া সমগ্র গলবিল একটি গব্বর দ্বারা পরিবৃত থাকে। এই গহ্বরকে অ্যাট্রিয়াল গহবর বা  অ্যাট্রিয়াম বলে। কাজ : অ্যাট্রিয়াল ছিদ্রপথে এট্রিয়াম বাহিরের সহিত যোগাযোগ রক্ষা করে।  গলবিলীয় প্রাচীরঃ গলবিলের প্রাচীর বেশ নরম ও পাতলা।এর সম্মুখ প্রান্ত ব্রাঙ্কিয়াল সাইফন পথে মুখোছিদ্রের সহিত যোগাযোগ রক্ষা করে।  গলবিলীয় কর্ষিকা : গলবিলের সমুখ প্রান্তে কতকগুলি কর্ষিকা থাকে। এরা খাদ্যের প্রাথমিক বাছাইকরণ সম্পন্ন করে। অপ্রয়োজনীয় খাদ্যবস্তুকে এরা গলবিলে প্রবেশে বাধা দেয়।  স্টিগমাটা বা ফুলকা ছিদ্র : গলবিলের প্রাচীর অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত। এই ছিদ্রগুলো অনেকটা লম্বা ও ডিম্বাকৃতির। এদের স্টিগমাটা বা ফুলকা ছিদ্র বলে। স্টিগমাটার মাধ্যমে গলবিলের গহ্বর অ্যাট্রিয়াল গহবরের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে। স্টিগমাটাগুলো কয়েকটি আড়াআড়ি সা

Metamorphosis

Image
 T ransition from the larval to the adult stage , or metamorphosis: প্রতীপ রূপান্তর : যে রূপান্তর একটি উন্নত বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লার্ভা দশা থেকে একটি অজাত পূর্ণাঙ্গ দশায় সৃষ্টি হয় তাকে প্রতীপ রূপান্তর বলে। অ্যাসিডিয়ার প্রতীপ রূপান্তর দেখা যায়। অ্যাসিডিয়ার নিষিক্ত ডিম্বানু থেকে সদ্য নির্গত লার্ভাকে ট্যাডপোল লার্ভা বলে।ইহা দেখতে ক্ষুদ্রাকৃতির ব্যাঙাচির মত। অ্যাসিডিয়া এর অধিকাংশ প্রজাতির ক্ষেত্রে ট্যাডপোল লার্ভার সক্রিয় ও সচল জীবন ১-২ দিনের বেশি স্থায়ী হয় না। সম্ভবত খাদ্যগ্রহণের অক্ষমতাই এর জন্য দায়ী।   লার্ভার পশ্চাৎমুখী রূপান্তরসমূহ - ১/ লার্ভাটির লেজ ক্রমান্বয়ে হ্রাসপ্রাপ্ত হয়। এই প্রক্রিয়াটি Resportion দ্বারা সংঘটিত হয়। ২/ নটোকর্ড, স্নায়ুরজ্জু এবং লেজের পেশিসমূহ লার্ভাটির দেহে ক্রমান্বয়ে শোষিত হয়। ৩/স্নায়ুতন্ত্রের কেন্দ্রীয় অংশ খাটো হয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রাণীতে সেরিব্রাল গ্যাংলিয়ন এবং নিউরাল গ্রন্থি গঠন করে। 8/ চক্ষু ও অটোসিস্টসহ সংবেদী থলিকা বিলুপ্ত হয়। ৫/জলজ বস্তুর সাথে সংযুক্তি স্থান থেকে মুখছিদ্রটি 90° দূরে সরে যায়। ৬/স্নায়ু রজ্জুর দুই দিকের পেশিগুলো ক্ষ

Branchial Basket of Petromyzon

Image
BRANCHIAL BASKET  Branchial basket,  Petromyzon এর একটি অনুন্নত কঙ্কালতন্ত্রের অংশ। এর কঙ্কালতন্ত্র অনুন্নত করোটি,নটোকর্ড ও তরুণাস্থি  নিয়ে গঠিত। Petromyzon বা Lamprey এর গলবিলীয় অঞ্চল মিলে তরুণাস্থিতে যে ঝুড়ির ন্যায় আকৃতি দেখা যায় তাই  Branchial basket নামে পরিচিত। Branchial basket মস্তিষ্কের প্রতি পার্শ্বে ৯টি অনিয়ত বাঁকা উলম্ব তরুণাস্থি branchial bar দ্বারা গঠিত। ১ম দন্ডটি - styloid process এর সামান্য পিছনে ২য় দন্ডটি -প্রথম ফুলকা ছিদ্র এর সম্মুখে এবং অবশিষ্ট Branchial দন্ডগুলো- অন্যান্য ফুলকা ছিদ্রের পশ্চাতে অবস্থিত।  খাড়া দন্ডগুলো ৪টি আনুভূমিক দন্ড দ্বারা যুক্ত থাকে।দন্ডগুলো যথাক্রমে    Subchardial bar, Epibranchial bar, Hypobranchial bar, Mid ventral bar । এরা নটোকর্ড বরাবর অবস্থান করে। Epibranchial bar ও Hypobranchial bar- যথাক্রমে ফুলকা ছিদ্রের ওপরে ও নিচে অবস্থিত।ফলে ফুলকাছিদ্রের কঙ্কালদ্বয় পরিবেষ্টিত থাকে । Mid ventral bar- মধ্য অংকীয় রেখা বরাবর অবস্থিত এবং আংশিকভাবে বিপরীতটির সাথে যুক্ত। Branchial basket এর পশ্চাৎ অংশ বর্ধিত হয়ে পেয়ালার মতো আকৃতি ধারণ করে এবং  Pet

Flight adaptation of Aves

Image
  বায়বীয় পরিবেশে যারা বিচরণ করতে পারে তাদের খেচর বলে । কবুতর খেচরের অন্তর্ভুক্ত।  পাখি আকাশে উড়ার জন্য এর দেহের বিভিন্ন অংশের যে অভিযোজনিক পরিবর্তন সাধিত হয় তাকে উড্ডয়ন অভিযোজন বলে। পাখির বিভিন্ন অঙ্গের  উড্ডয়ন অভিযোজনগুলো নিম্নে সংখেপে আলোচনা করা হলোঃ ১/ দেহের গঠন ও আকার ২/অগ্রপদ ডানায় রূপান্তর ৩/পেশী ৪/পালকে ঢাকা সংখিপ্ত লেজ  ৫/বায়ুথলী  ৬/ঘুরবার জন্য গ্রীবা ও ঠোটঁ ৭/ত্বক  ৮/কঙ্কাল ৯/ডালে বসার পদ্ধতি  ১০/পালক ১১/পরিপাকতন্র ১২/রেচনতন্ত্র  ১৩/১টি ডিম্বাশয়এর উপস্থিত  ১৪/স্নায়ুতন্ত্র  ১৫/রক্তসংবহনতন্ত্র 

Structure of air sac of Pigeon

Image
বায়ুথলি : কবুতরের তথা পাখিদের দেহ অভ্যন্তরে খেচর অভিযোজনের নিমিত্তে ছোট বড় বিভিন্ন আকৃতির ঝিল্লিময় পাতলা প্রাচীর বিশিষ্ট গ্যাসপূর্ণ গহ্বরকে বায়ুথলি বা air sac বলে।   বায়ুথলির গঠন : বায়ুথলির গঠন বেলুন এর ন্যায়। এটি ক্রোমোশাখার মিউকাস পর্দা প্রসারিত হয়ে সৃষ্টি হয়। এর গঠনগতবৈশিষ্ট্যাবলি নিম্নরূপ: ১। Branchius এর শ্লেষ্মা ঝিল্লির প্রসারণের ফলে বায়ুথলি গঠিত। ।  ২। বায়ুথলি খুব পাতলা স্বচ্ছ এবং পর্দার অনুরূপ থলি, যাতে কোনো রক্ত বাহিকা থাকে না ।  ৩। বিভিন্ন অস্থির অভ্যন্তরে বিশেষ করে হিউমেরাস অভ্যন্তরে বায়ুথলি বিস্তৃত থাকে।  ৪। বায়ুথলিগুলো ফুসফুসের Mesobranchi এর সাথে রে-কারেন্ট bronchi দ্বারা যুক্ত থাকে । কবুতরের বায়ুথলি বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। এর বায়ুথলি সরাসরি ফুসফুস হতে সৃষ্টি হয়। তবে প্রধানত ৯টি বায়ুথলি থাকে। এর মধ্যে ৪টি যুগ্ম ও ১টি অযুগ্ম।

Lateral Line of Labeo rohita

Image
  Lateral Line of Labeo rohita  :  পার্শ্বরেখা: রুই মাছের মস্তকের পশ্চাৎ ভাগ হতে শুরু করে লেজ পর্যন্ত বিস্তৃত দেহাংশের দুইপাশে অবস্থিত আবছা কালো রেখাকে পার্শ্বরেখা বলে। পার্শ্বরেখা সংবেদী অঙ্গের সংবেদনগ্রাহক অঙ্গ হিসেবে নিউরোমাস্ট বিদ্যমান। নিউরোমাস্ট অঙ্গের প্রতিটি একগুচ্ছ সংবেদী কোষের সমন্বয়ে গঠিত হয়। সংবেদী কোষগুলো লোমের ন্যায় সিলিয়া বহন করে। গঠন ও কাজ :  সারিবদ্ধভাবে সজ্জিত কতকগুলো ক্ষুদ্র গর্ত বা Pits এবং খাদ বা Canal এর সমন্বয়ে রুই মাছের পার্শ্বরেখা সংবেদী অঙ্গ গঠিত হয়। মস্তক পরবর্তী দেহকাণ্ডের শুরু থেকে লেজের পূর্ব পর্যন্ত এই রেখা দেহের দুই পাশে অবস্থান করে। রেখা দুটি পার্শ্বীয় মধ্য অঞ্চল বরাবর অগ্রসর হয়। পার্শ্বরেখা অঙ্গের গর্তগুলো আঁশ ভেদ করে বাইরে মুক্ত হয়। দশম জোড়া করোটিকা স্নায়ুর শাখা হিসেবে ল্যাটেরালিস স্নায়ু, পার্শ্বরেখা সংবেদী অঙ্গে বিস্তার লাভ করে। পার্শ্বরেখা সংবেদী অঙ্গ মাছের দেহে দূরস্পর্শী অনুভূতি বহন করে। এর মাধ্যমে পানিতে দূরবর্তী কোনো বস্তুর চলাচল মাছের দেহে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এছাড়াও পার্শ্বরেখা সংবেদী অঙ্গ মাছের দেহে শ্রবণ ও ভারসাম্য রক্ষায় স

Importance of temporal fossa in classification of reptilia

Image
Importance of temporal fossa in classification of reptilia: সরীসৃপ করোটির টেম্পোরাল অঞ্চলের ছিদ্রকে বা ফোকরকে টেম্পোরাল ফোসা বলে। এদের শ্রেনিবিন্যাসের টেম্পোরাল ফোসার গুরত্ত রয়েছে। করোটির টেম্পোরাল অঞ্চলের ক্রমাগত বিকাশ অ গঠনের ভিত্তিতে ফোসা বা ফোকর থাকা বা না থাকলে সেগুলোর  অবস্থানের, সংখ্যার  প্রভৃতির উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানি গন এদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছেন।নিচের ছকে সেগুলো উল্লেখ করা হল:   1)নাম - Anapsida ফোকরের সংখ্যা ও অবস্থান - ফোকরবিহীন, করোটির ছাদ নিরেট। উদা: Cotylosaurs, etc. 2) নাম -Diapsida ফোকরের সংখ্যা ও অবস্থান - দুটি টেম্পোরাল ফোসা বিদ্যমান। পোস্ট অরবিটাল ও স্কোয়ামোসাল ফোকোরের মাঝে মিলিত হয়। উদা: Lizards, Snakes,etc. 3)Synapsida  ১টি ফোকোর বিদ্যমান।চোখের নিচে অবস্থিত। পোস্ট অরবিটাল ও স্কোয়ামোসাল উপরে পরস্পর মিলিত হয়। উদা: Pelycosaurians 4) Parapsida চোখের পেছনে উপরের দিকে ১টি ফোকোর বিদ্যমান।পোস্ট অরবিটাল ও স্কোয়ামোসাল নিচে মিলিত হয়। উদা:Mesosaur,etc. 5) Euryapsida চোখের পেছনে ১টি ফোকোর বিদ্যমান।নিচে পোস্ট অরবিটাল ও স্কোয়ামোসাল পরিবৃত। উদা: Protososaurs,etc. সরীসৃপ